Sunday, August 17, 2025

যাদের সহায়তায় পালিয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, ভয়ঙ্কর তথ্য ফাঁস

আরও পড়ুন

বুধবার দিবাগত রাতে দেশে ছেড়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি থাইল্যান্ডে গেছেন বলে জানা গেছে। তবে বিমানবন্দরে আবদুল হামিদকে আটকানো হয়েছিল বলে দাবি করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক হান্নান মাসউদ।

তার দাবি, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অফিস থেকে ফোন পেয়েই সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

আজ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এমনটাই দাবি করেছেন হান্নান মাসউদ।

আরও পড়ুনঃ  পুলিশ বাহিনীর সংস্কারে যুক্তরাজ্য থেকে আসছে বিশেষজ্ঞ দল

ওই পোস্টে তিনি বলেন, আব্দুল হামিদকে বিমানবন্দরে আটকানো হলো, তারপর নাকি চুপ্পুর অফিস থেকে ফোন কল পেয়ে ছেড়ে দেওয়া হলো। এর পরও কি ইন্টেরিমকে জুলাই বিপ্লবীরা সাপোর্ট করে যাবে।

তিনি আরো বলেন, ‘স্যরি, হয় চুপ্পুকে সরান-লীগকে ব্যান করেন, আর না হয় নিজেরা সরে যান।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বুধবার দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের টিজি ৩৪০ নম্বর ফ্লাইটে ব্যাঙ্ককের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন আবদুল হামিদ। এর আগে রাত ১১টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ। সেখানে যাওয়ার পর ইমিগ্রেশনে প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই শেষে দেশ ছাড়ার ‘সবুজ সংকেত’ পান তিনি।

আরও পড়ুনঃ  ‘মাত্র ১৫ মিনিটে বাংলাদেশ দখলে নেব’

পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) কর্মকর্তারা বলছে, তার (আবদুল হামিদ) দেশত্যাগে আদালতের নিষেধাজ্ঞা কিংবা কোনো বাহিনীর আপত্তি ছিল না। নিষেধাজ্ঞা না থাকায় তাকে দেশত‍্যাগে বাধা দেওয়া হয়নি।

আবদুল হামিদের পারিবারিক সূত্র জানায়, তার সঙ্গে শ্যালক ডা. নওশাদ খান ও ছোট ছেলে রিয়াদ আহমেদ আছেন। দেশের চিকিৎসকদের পরামর্শেই তিনি বিদেশে গেছেন বলে দাবি পরিবারের।

আপনার মতামত লিখুনঃ

সর্বশেষ সংবাদ