Friday, August 1, 2025

বিজিবির বিশেষ অভিযানে টেকনাফে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

আরও পড়ুন

কক্সবাজারের টেকনাফের সাবরাং সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১ লক্ষ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়ন এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ মহিউদ্দীন আহমেদ (বিজিবিএমএস) গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
সোমবার (১ জানুয়ারি) রাতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে টেকনাফ ২বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ সাবরাং বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-৫ হতে আনুমানিক ৭০০ গজ দক্ষিণ দিকে আচারবুনিয়া এলাকা দিয়ে মাদকের একটি চালান মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসতে পারে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সাবরাং বিওপি’র চোরাচালান প্রতিরোধ টহলদল উক্ত এলাকায় গমন করে কয়েকটি উপদলে বিভক্ত হয়ে বেড়ীবাঁধের আঁড় নিয়ে কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করে।

আরও পড়ুনঃ  জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় বাজেটে জিডিপির দুই শতাংশ অর্থ বরাদ্দ চায় নাগরিক সমাজ

কিছুক্ষণ পর পূর্ব থেকেই কৌশলগত অবস্থানে থাকা বিজিবি টহলদল ৩-৪ জন ব্যক্তিকে নাফনদী পার হয়ে কয়েকটি ব্যাগ হাতে নিয়ে সীমান্তের শূন্য লাইন থেকে আনুমানিক ১.৬ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বেড়ীবাঁধ অতিক্রম করে আচারবুনিয়া এলাকায় লবণের মাঠের দিকে আসতে দেখে। তাদের গতিবিধি সন্দেহজনক পরিলক্ষিত হওয়ায় টহলদল তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করলে বিজিবি টহলদলের উপস্থিতি টের পেয়ে উক্ত ব্যক্তিরা দ্রুত দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাদের হাতে থাকা ব্যাগগুলো মাটিতে পড়ে যায় এবং চোরাকারবারীরা রাতের অন্ধকারের সুযোগে পার্শ্ববর্তী গ্রামের ভিতরে পালিয়ে যায়।

আরও পড়ুনঃ  হাসনাত আব্দুল্লাহকে প্রোটেক্ট করুন: সার্জিস

পরবর্তীতে টহলদল উল্লেখিত স্থানে পৌঁছে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে চোরাকারবারীদের ফেলে যাওয়া ২টি প্লাস্টিকের ব্যাগের ভিতর থেকে ১ লক্ষ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। টহলদল ওই এলাকায় দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করা হলেও কোন চোরাকারবারী কিংবা তাদের সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে, চোরাকারবারীদের সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সুত্রঃ একুশে বার্তা

আপনার মতামত লিখুনঃ

সর্বশেষ সংবাদ