সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুম। তিনি বলেন, “আমার জীবনে ছাত্রলীগের হাতুড়ির মার আর রাজনৈতিক পথচলা দুটোই একসঙ্গে শুরু হয়েছিল ‘সাত কলেজ অধিভুক্তি বাতিল’ আন্দোলনের মাধ্যমে।
এত বছরে পদ্মা-মেঘনায় কত পানি বয়ে গেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কত ঘটনা ঘটে গেল! হাসিনার বিষদাঁত উপড়ে গেলেও এই দুর্ভোগ শেষ হয়নি এত দিন।’
নুসরাত আরো বলেন, ‘গতকাল ঘটে গেল বেদনাদায়ক সংঘর্ষ! দুই প্রতিষ্ঠানেই আমাদের খুব কাছের ভাই বন্ধুরা আহত হয়েছেন! এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যারা ষড়যন্ত্র করে ঘটালেন, আপনাদের হিসাবটা সময় নেবে!’
তিনি বলেন, ‘এত দুর্ভোগের পর অবশেষে আসছে সমাধান। ঢাকা কলেজসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আমাদের ভাইবোন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবারের মতো তারা আমাদের সঙ্গে ছিল, আছে, থাকবে।
কিন্তু প্রশাসনিক জালে জড়িয়ে কোনো পক্ষ আর হেনস্তা হবে না। কোনো ষড়যন্ত্র বা প্রশাসনিক প্যাঁচাল দিয়ে এদের মধ্যে বিভেদ বা অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা হলে আপনারা তা রুখে দেবেন। হক এবং বাতিলের তফাত হবে ঐক্যে।’